The Fact About ব্যর্থ ভালোবাসার কষ্টের গল্প That No One Is Suggesting
The Fact About ব্যর্থ ভালোবাসার কষ্টের গল্প That No One Is Suggesting
Blog Article
কথাটি হঠাৎ করে রক্তিমের দিকেকেউ দৌড়ে আসতে আসতে বললো। তাই রক্তিম ভালো করে চক্ষের পানি গুলো মুছে দেখতে লাগলো যেকে আসলে এই কথাটা বললো। কিন্তু রক্তিম যা দেখলো তা দেখে অনেকটা অবাক হয়ে যায়। কারণ যে এই কথাটি বলে দৌড়ে আসছে সে আরকেউ না সেটা হলো দিশা। এক প্রকার অনেকটা দৌড়ে এসে রক্তিমের পাশে বসে সাথে সাথে রক্তিমকে জরিয়ে ধরে কান্না করতে করতে বলে …….
নব প্রজন্মের কবিতা বাংলা কবিতা,অনুগল্প,বাংলাভাষা,প্রেমের কবিতা,দূঃখের কবিতা, ভালোবাসার কবিতা, বাংলা ক্যাপসন,বিচারের কবিতা
এই বলে দিশা রক্তিমকে অনেক শক্ত করে জরিয়ে ধরলো। জরিয়ে ধরার কিছুক্ষণ পর………
তবে সহজে প্রেম আসেনি আমার জীবনে, এসেছিল অনেকটা পথ ঘুরে। কারণ সমীর আমাকে অনেকবার বিভিন্ন ভাবে প্রেমের প্রস্তাব দিলেও আমি নানান অজুহাত দেখিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছি। কয়েকবারতো সে তার কয়েকজন বন্ধুকেও পাঠিয়েছিল। কিন্তু আমি আবার এই প্রেম-প্রীতিতে একটু কম বিশ্বাসী। কিন্তু কিজানি কিভাবে কখন জীবনে মোড় চলে এল, আমি যতই তার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিই, সে ততই আমার পেছনে পড়ে থাকে। যেন আমাকে পাওয়াটাই ওর কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে।
শোন তুই ভাবলি কি করে তোর মতো গুন্ডার কাছথেকে আমি আমার জন্মদিনে কোনো উপহার নেবো। আর অনেক বলেছিস এখন যদি তুই এই মুহুর্তে এখান থেকে বের হয়ে না যাস তাহলে এবার সত্যি ‘সত্যি আমি নিজেই তোকে ঘাড় ধরে বের করে দেবো বলেদিলাম। সো তোর যদি চক্ষু লজ্জা বলতে কিছু check here থাকে তাহলে এখনু চলে যা আমার সামনে থেকে।
অসম্পূর্ণ ভালোবাসার গল্পঃ- ‘প্রেমিক’
“শেখার ক্ষমতা একটি উপহার, শেখার ক্ষমতা একটি দক্ষতা, শেখার ইচ্ছা একটি পছন্দ, যা একমাত্র স্কুল লাইফেই সম্ভব।” – ব্রায়ান হারবার্ট
আমি কোনমতে বলতে পারলাম,’যে মাছ খায় না মামী বলেছে এটা তার জন্য”। আমার কথা শুনে সে মুখ নীচু করে মুচকি মুচকি হাসতে লাগল। কিন্তু বড় মামার আবার হুংকার,” আরে বলবিতো কে মাছ খায় না”। কিন্তু এই কথার উত্তর দেয়ার জন্য আমি আর সেখানে দাঁড়িয়ে নেই ।
ফরিয়াদ কবিতা
জীবন কীভাবে বদলেছে, আগে স্কুলে না যাওয়ার বাহানা খুঁজতাম, এখন স্কুলে যাওয়ার সুযোগও পাই না।
যাকে,এতো ভালোবাসি তাকে কি করে নিজের চক্ষের সামনে ছেড়ে চলে যেতে দেই বলো। শুধু এই সামান্য কিডনীটাকেনো আমাকে যদি নিজের জীবনটাকেও দিয়ে দিতে হতো ‘তাহলেও আমি হাসি মুখে তা দিয়ে দিতাম। আচ্ছা ওসব কথা বাদ দেওতো ‘শোনো না তোমার মাথাটা একটু নিচে নামিয়ে আনো তো। আমার না অনেক দিনের ইচ্ছে তোমার কপালে একটা চুমু একে দেবো। প্লিজ তাই শেষ বারের মতো যদি একবার।
ক্লাস এইটে উঠার পরে এক দুর্ঘটনায় ছেলেটি মাথায় আঘাত পায়। এতে তার দু’চোখে আঘাতের প্রভাব পড়ে। স্বাভাবিক ভাবে সবকিছু দেখতে পারেনা। তখন তার সুন্দর আনন্দোময় জীবন ব্যাহত হয়। মেয়েটি এখন আর ছেলেটিকে আগের মতো ভালোবাসে না। ৯ম শ্রেণীতে উঠার পর হঠাৎ একদিন স্কুলে খেলা ধুলার অনুষ্ঠানের দিন ছেলেটি স্কুলের বারান্দায় মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। আশপাশের ছাত্র-ছাত্রী এ অবস্থা দেখে ছেলেটির কাছে ছুটে আসে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলে ছেলেটির মৃত্যু হয়। কিন্তু ছেলেটি মারা যাওয়ার এক বছর পরের ভ্যালেন্টাইন্স ডে তেও মেয়েটি একি ভাবে চিঠি সহ গোলাপের তোড়া পেল। চিঠিতে লেখা ছিল“আমি গত বছরের এই দিনে তোমাকে যতটুকু ভালবাসতাম, এখন তার থেকে আরও বেশি ভালবাসি। প্রতিটি বছর পার হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে তোমার জন্যে আমার এই ভালোবাসা আরো শতগুণ বাড়বে”।
জীবনের সব মুহূর্তগুলোর মধ্যে শৈশবের সেরা মুহূর্তটি কেটেছে স্কুলের দিনগুলোতে।
দিশা বান্ধবীদের সাথে বাসে করে সবাই একসাথে পিক নিকে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ করে বাসটা থেকে যায়। ফলে সবাই অনেকটা ধাক্কা খাবার মতো অবস্থা হয়ে যায়। বাসটাকেনো থেমে গেলো তা দেখার জন্য দিশা যখন বাস থেকে নামতে যাবে ঠিক সেই সময় বাসের ড্রাইভার ওকে নামতে মানা করে কিন্তু দিশা তারপরেরও ড্রাইভারের কথা অমান্য করে বাস থেকে নেমে পরে। আর বাস থেকে নামার সাথে সাথে “ঠাসসসস”। সাথে সাথে দিশার মাথাটা গিয়ে বাসের সাথে ধাক্কা লাগে ফলে সেখানে সাথে সাথেই ওর মাথা ফেটে রক্ত ফের হতে থাকে। এবং সেখানে কিছুক্ষণের মধ্যেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তবে জ্ঞান হারানোর কিছুক্ষণ আগে সে আবছা চক্ষে তাকিয়ে দেখে যে একটা ছেলে হাতে বড় হকি স্টিক নিয়ে ওর দিকে দৌড়ে আসছে। তবে ছেলেটা আর কেউ না সেটা হলো রক্তিম। সে দৌড়ে দিশার কাছে যায় এবং ওকে তারা-তারি করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে যখন দিশার জ্ঞান ফেরে তখন সে ওর কাছে স্যরি বলতে গেলে দিশা রক্তিমকে নানান কথা শুনিয়ে অনেক অপমান করে। ফলে রক্তিম সেদিন আর ওকে স্যরি বলতে পারেনা।
Report this page